SEO is expensive due to its complexity and the time required for effective results. It involves ongoing effort and expertise. SEO, or Search Engine Optimization, is crucial for online visibility. Businesses invest heavily in SEO to rank higher on search engines like Google. The process includes keyword research, content creation, link building, and technical optimization. […]

An SEO expert’s salary ranges from $50,000 to $100,000 annually, depending on experience and location. Top-tier experts can earn more than $120,000 per year. SEO experts play a crucial role in digital marketing. They optimize websites to rank higher in search engine results, increasing organic traffic. With the growing importance of online presence, businesses invest

htaccess এর ফুল ফর্ম হলো (hypertext access) এটি ডিসট্রিবিউটেড সার্ভার কনফিগারেশন ফাইল। ওয়েবসাইটের পাওয়ারফুল একটি ফাইল হলো  .htaccess ফাইল। এটি ওয়েবসাইটের হাই-লেভেলের কনফিগারেশনগুলোকে কন্ট্রোল করে। এই ফাইল এতটাই পাওয়ারফুল যে আপনার ওয়েবসাইটের এসইও তেও বড় ধরণের এফের্ক্ট পর্যন্ত ফেলতে পারে। ওয়ার্ডপ্রেস ইউজারদের দারুণ কিছু ফিচারর্স অফার করে থাকে, যাতে করে নন-টেকনিক্যাল ইউজাররাও ওয়েবসাইটের কোর ফাইলে

DNS এর পূর্ণরূপ হলো (Domain Name System) এটিকে বলা হয় ইন্টারনেটের ফোনবুক। কেন এটিকে ইন্টারনেটের ফোনবুক বলা হয় সেটি আমি নিচে বিস্তারিত আলোচনা করবো।  ইন্টারনেটে প্রত্যেকটি ডিভাইস একে অপরকে আইডেনটিফাই করে আইপি এড্রেস এর মাধ্যমে। এই ডিভাইসগুলো কোন মানুষের ভাষা বোঝে না, বোঝে শুধু ইউনিক নাম্বার যাকে বলা হয় IP Address. এখন প্রশ্ন হচ্ছে কম্পিউটার

ব্লগিং শুরু করতে গেলে নতুন ব্লগাররা যে কয়েকটি কমন প্রবলেম ফেস করে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে থিম সিলেকশন। মার্কেটে এই মুহূর্তে অসংখ্য ক্যাটাগরির থিম রয়েছে এবং প্রতিটি থিমের আবার মাল্টিপল অল্টারনেটিভ রয়েছে যার কারণে একজন নিউবি ব্লগারের কনফিউজড হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না।  আজকের এই পোস্টে আমি আলোচনা করবো সেরা ৫ টি ওয়ার্ডপ্রেস থিম নিয়ে যেগুলো

আমি যখন এই পোস্টটি লিখছি তখন দেশের হোস্টিং ইন্ডাস্ট্রি সবেমাত্র ভালোভাবে গ্রো করা শুরু করেছে। আর এর পেছনে রয়েছে বাংলাদেশের ভালো কিছু হোস্টিং কোম্পানীর অবদান, যারা তাঁদের সার্ভিস কোয়ালিটি এনশিউর করে ইউজারদের বুঝাতে সক্ষম হয়েছে যে বাংলাদেশের হোস্টিং সার্ভিস কোন অংশেই বিদেশী হোস্টিং সার্ভিস এর তুলনায় কম নয়। বরং কোন কোন ক্ষেত্রে বিদেশী হোস্টিং এর

400 Bad Request হলো একটি HTTP status code  যা দ্বারা বোঝায় ইউজার সার্ভারে যে রিকোয়েস্ট পাঠাচ্ছে তা ইনকারেক্ট অথবা করাপ্টেড। 400 Bad Request এটি সার্ভার সাইড এরোর না, ক্লায়েন্ট সাইড এরোর। অর্থাৎ ইউজারের কোন সমস্যার কারণে এই এরোর শো করে। 400 Bad Request কেন দেখায়? যখন ওয়েব সার্ভারে কোন অসম্পূর্ণ বা করাপ্টেড রিকোয়েস্ট পাঠায় তখন

আপনি হয়তো কোন না কোন সময় বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করতে গিয়ে 403 forbidden error দেখেছেন বা ওয়েবসাইটের কোন ফাকা ডিরেক্টরি পেজে ভিজিট করলে permission error দেখতে পেয়েছেন। এটার মূলত কারণ ওয়েব মাস্টাররা অ্যাটাকারদের হাত থেকে সাইট সিকিউর রাখতে ওয়েবসাইটের কিছু কিছু ডিরেক্টরি এক্সসেস ডিসএলাউ  করে রাখেন। 403 Forbidden Error কি? এই HTTP স্ট্যাটাস কোড দিয়ে

500 Internal Server Error প্রবলেম সলভ করা আর কোন রহস্য সমাধান করা একই কথা। কারণ যখন এই Error শো করবে আপনি জানবেন না কোথায় থেকে আসলে এক্সার্টলি Error আসছে আর কিভাবে সলভ করতে হবে। আপনি শুধু জানেন যেভাবেই হোক Error সলভ করতে হবে। 500 Error এর একটা বড় প্রবলেম হলো এটি অনান্য সার্ভার সাইড Error

404 Error মানে Not Found অর্থাৎ ক্লায়েন্ট সার্ভার থেকে যে রিকোয়েস্টটি করা হয়েছে তা ডাটাবেজ বা URL খুঁজে পাওয়া যায়নি। ক্লায়েন্ট সার্ভার যে রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছি তা ঠিকই পাঠিয়েছে, কিন্তু ওয়েব সার্ভারের সেই রিকোয়েস্টের কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। 404 Not Found কেন শো করে? ভুল URL লিখে সার্চ করলে। ডাটাবেজ থেকে ফাইল ‍রিমুভ হয়ে গেলে। অন্য

ওয়েবসাইট ভিজিট করার সময় অনেক ক্ষেত্রে 401 Unauthorized এই ম্যাসেজ টি শো করে। এই 401 Unauthorized Error মূলত একটি HTTP status code যা দ্বারা বোঝায় আপনি যে পেইজটি এক্সসেস করার ট্রাই করছেন সেটি ততক্ষণ এক্সসেস করতে পারবেন না যতক্ষণ না আপনি ভ্যালিড আইডি, পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করবেন। আবার লগিন করার পরেও যদি আপনি 401 Unauthorized